রূপচর্চায় বেসনের উপকারিতা জেনে নিন
বেসন হচ্ছে একটি অসাধারণ উপকরণ যা রূপচর্চায় বিভিন্ন উপায়ে ব্যবহার করা যায়।
দেশ সম্পর্কে পরিষ্কার, উজ্জল, লাবণ্যময় ও তেল মুক্ত করে তোলে। বেসন ব্যবহার করে
আপনি বয়সের ছাপ, ব্রণ, দাগ, লোম, শুষ্কতা, এবং অন্যান্য ত্বকের সমস্যা থেকে
মুক্তি পেতে পারেন, আজকের আর্টিকেলে আমরা আলোচনা করব, রূপচর্চায় বেসনের
উপকারিতা। তৈলক তো ত্বকের জন্য বেসনের ফেসপ্যাক।
বেসনের আরো অনেক গুনাগুন নিয়ে আজকের এই আর্টিকেল আলোচনা করব। সম্পূর্ণ
আর্টিকেলটি পড়ুন অনেক কিছু জানতে পারবেন কোন অংশ মিস করবেন না।
ভূমিকা:
বেসন ত্বকের জন্য একটি অত্যন্ত উপকারী উপাদান। এটি ত্বকের বর্ণ পরিষ্কার করে এবং
নরম করে তোলে। ত্বকের অতিরিক্ত তেল দূর করে এবং ব্রণের বৃদ্ধি বন্ধ করতে পারে।
বেসনের ফেসপ্যাক ত্বকের জেল্লা ধরে রাখার জন্য প্রাচীনকাল থেকেই ব্যবহার হয়।
ত্বকের যত্নে বেসন কীভাবে ব্যবহার করবেন? এটি মুখে, গলায় ও ঘাড়ে ভালো করে লাগিয়ে
নিন। মুখের ঔজ্জ্বল্য হয় চোখে পড়ার মতো। তাই মুখের ক্লিনজার হিসেবেও ব্যবহার করা
হয়। আবার ফেসপ্যাকেও বেসনের জুড়ি নেই। বেসন ত্বকের যত্নে এতটাই কাজে দেয় যে
তাবড় তাবড় অভিনেত্রীরাও এই উপাদানের ফ্যান।
ত্বকের আর্দ্রতা বজায় রাখে দইয়ের ল্যাকটিক অ্যাসিড। বেসন ও কেশরের ফেসপ্যাক
ত্বকের জন্য অত্যন্ত উপকারী। এটি ত্বককে ভিতর থেকে হাইড্রেট করে তারপর ত্বকের
জেল্লা হয় চোখে পড়ার মতো। বেসন ও দুধের সরের ফেসপ্যাক ত্বকের জন্য অত্যন্ত
উপকারী। আজকের আর্টিকেল আমরা
বিস্তারিত আলোচনা করব। রূপচর্চায় বেসনের উপকারিতা। মুখে বেসন ব্যবহারের
নিয়ম। তৈলক তো ত্বকের জন্য বেসনের ফেসপ্যাক। বেসন দিয়ে ফর্সা হওয়ার উপায়।
বেসনো হলুদের ফেসপ্যাক। বুঝতেই পারছনাটিকাল টি কেমন হতে যাচ্ছে তাই পুরো
আর্টিকেলটি মন দিয়ে পড়ুন।
রূপচর্চায় বেসনের উপকারিতা
আজকে আমরা জানবো, রূপচর্চায় বেসনের উপকারিতা নিয়ে। বিস্তারিত আলোচনা করব বেসনের
উপকারিতা ভার্সনের গুনাগুন সম্পর্কে আজকের আর্টিকেলে আমরা জানতে পারবো। চলুন
তাহলে শুরু করা যাক।আমাদের কিচেনে থাকা কয়েকটা কমন জিনিসের মধ্যে বেসন হচ্ছে
একটি। কিন্তু এর কাজ যে শুধু ভাজাপোড়া বা বিভিন্ন খাবার তৈরিতে
তা কিন্তু নয়, এর বাইরেও বেসনের রয়েছে নানান উপকারিতা। আদিকাল থেকেই
দাদী-নানীরা তাদের রূপচর্চা এবং ত্বকের বিভিন্ন সমস্যায় ব্যবহার করে আসছেন এই
বেসন। বেসন ত্বকের মৃত কোষ দূর করে ত্বককে উজ্জ্বল করে তোলে। রেগুলার বেসনের ফেইস
প্যাক ব্যবহার করার মাধ্যমে ত্বকে দৃশ্যমান পরিবর্তন আনা সম্ভব। ত্বক ফর্সা ও
টানটান
করতে এবং ত্বকের অবাঞ্ছিত লোমসহ মুখের বিভিন্ন সমস্যা দূর করতে ব্যবহার
করতে পারেন বেসন।বেসন তৈরি করা হয় ডাল এবং চাল দিয়ে। প্রথমে শুকনা ডাল এবং অল্প
পরিমাণ চাল হাড়িতে বা মিডিয়াম আছে ১০ থেকে ১৫ মিনিট ভালোভাবে ভেজে নেব। এরপর
এগুলো ভালো ভাবে ঠান্ডা হলে ভালোভাবে ব্লেন্ড করে চালনি দিয়ে চেলে নেব,
তাহলেই বেসন রেডি হয়ে যাবে। এরপর এই বেসন গুলোকে মুখ বন্ধ একটি সর্বোচ্চ তিন মাস
পর্যন্ত সংরক্ষণ করে রাখতে পারব।যেকোনো ধরনের ডাল দিয়ে বেসন তৈরি করা যায়। তবে
আমাদের দেশে কয়েক ডালের বেসন খুব বেশি ব্যবহৃত হয়, এগুলো হলো বুটের ডালের বেসন,
খেসারির ডালের বেসন, মুশুরের ডালের বেসন ও বিষয় মিক্স
বেসন। বুট, খেসারি এবং মসুরের ডাল একসাথে করে এই মিক্স বেসন বানানো হয়।বেসনের
উপকারিতা অনেক এবং অপকারিতা নেই বললেই চলে।সবচেয়ে বড় উপকারিতা হলো বেসনে '
গ্লূটেন ' থাকেনা। গ্লূটেন হচ্ছে এক ধরনের প্রোটিন, এর আরেক নাম প্রোলামিন।
গ্লূটেন এর সাথে এলার্জির সম্পর্ক
রয়েছে। বেসনে যেহেতু গ্লূটেন নেই তাই বেসন খেলে এলার্জি বেড়ে যাওয়ার ভয়
থাকে না। বেসনে রয়েছে প্রচুর ভিটামিন এ, ই, আশা করি বুঝতে পেরেছেন।
তৈলাক্ত ত্বকের জন্য বেসনের ফেসপ্যাক
আমরা আজকের আর্টিকেলের শুরুতেই আলোচনা করেছি, রূপচর্চায় বেসনের উপকারিতা নিয়ে।
এখন আমরা আলোচনা করতে যাচ্ছি, তৈলাক্ত ত্বকের জন্য ভেসনের ফেসপ্যাক নিয়ে চলুন
তাহলে শুরু করা যাক।তৈলাক্ত ত্বক হল এমন একটি ত্বকের ধরন যেখানে ত্বকের স্বাভাবিক
তেল বা সিবাম অতিরিক্ত মাত্রায় উৎপাদিত হয়। এর ফলে ত্বক
তেলতেলে হয়ে যায় এবং ব্রণ, কালো দাগ, ব্ল্যাকহেড ও হোয়াইটহেড এর সমস্যা হয়।
তৈলাক্ত ত্বকের যত্নে বেসন একটি কার্যকরী উপাদান। বেসনে ক্লিনজিং, এক্সফোলিয়েটিং
ও এন্টিবাকটেরিয়াল গুণ রয়েছে। বেসনে ভিটামিন বি২ এবং ১২ এর সন্ধান পাওয়া যায় যা
ত্বকের স্বাস্থ্য এবং সৌন্দর্য বাড়াতে সাহায্য করে। বেসনের ফেসপ্যাক ব্যবহার
করে তৈলাক্ত ত্বকের অতিরিক্ত তেল ক্ষরণ নিয়ন্ত্রণ করা যায় এবং ত্বককে
উজ্জ্বল ও সতেজ করা যায়।বেসনের ফেসপ্যাক তৈরি করার নিয়মবেসনের ফেসপ্যাক তৈরি করার
নিয়ম খুবই সহজ। বেসনের সাথে আপনি বিভিন্ন উপাদান মিশিয়ে নিজের পছন্দের ফেসপ্যাক
তৈরি করতে পারেন। এখানে আমি কিছু সহজ ও কার্যকরী ফেসপ্যাকের রেসিপি
শেয়ার করছি।বেসন ও টক দই: একটি পাত্রে পরিমাণ মতো বেসন নিন। তার সঙ্গে টক
দই মেশান। ঘন মিশ্রণ তৈরি করুন। দুধের ল্যাকটিক অ্যাসিড ত্বকে এক্সফোলিয়েটরের কাজ
করে। ট্যান তুলতেও সাহায্য করে। ফেসপ্যাক তৈরি করার পরে মুখে এবং ঘাড়ে ভালো করে
লাগিয়ে নিন। ১০ মিনিট অপেক্ষা করে ধুয়ে ফেলুন।বেসন ও নিমপাতা
নিমপাতা একটি এন্টিবাকটেরিয়াল উপাদান যা ব্রণ ও ত্বকের সংক্রমণ দূর করে।
একটি পাত্রে বেসন ও নিমপাতা এর গুঁড়া মিশিয়ে নিন। প্রয়োজন মতো পানি দিয়ে পেস্ট
তৈরি করুন। এই পেস্টটি মুখে লাগান এবং কমপক্ষে ১৫ মিনিটের জন্য রেখে দিন।
সম্পূর্ণ শুকিয়ে গেলে পরিষ্কার পানি দিয়ে মুখ ধুয়ে
ফেলুন।বেসন ও কালোজিরা: কালোজিরা ত্বকের কোলাজেন উৎপাদন বাড়াতে সাহায্য
করে। একটি পাত্রে বেসন ও কালোজিরা এর গুঁড়া মিশিয়ে নিন। এর সঙ্গে একটি ডিমের কমলা
মেশান। একটি ঘন পেস্ট তৈরি করুন। এই পেস্টটি মুখে লাগান এবং ২০ মিনিটের জন্য রেখে
দিন। তারপর ঠাণ্ডা পানি দিয়ে মুখ ধুয়ে ফেলুন।
মুখে বেসন ব্যবহারের নিয়ম বিস্তারিত
আমরা শুরু থেকেই আলোচনা করে আসছি বেসনের বিভিন্ন গুনাগুন নিয়ে। ইতিমধ্যেই আমরা
আলোচনা করেছি। রূপচর্চায় বেসনের উপকারিতা নিয়ে, এখন আমরা আলোচনা করব, মুখে বেসন
ব্যবহারের নিয়ম।বেসন একটি প্রাকৃতিক উপাদান, যা ত্বকের যত্ন নেওয়ার জন্য অনেক
উপকারী। বেসন ত্বককে পরিষ্কার করে, ময়লা-তেল
দূর করে, ট্যান কমায়, ব্রণ রোধ করে এবং ত্বকের আর্দ্রতা বজায় রাখে। বেসন
একটি ন্যাচারাল স্ক্রাব হিসেবে কাজ করে, যা ত্বকের ডেড সেল বা মৃত কোষ দূর করে।
বেসন এর সাথে বিভিন্ন উপাদান মিশিয়ে ফেসপ্যাক তৈরি করা যায়, যা ত্বকের বিভিন্ন
সমস্যার সমাধান করে।মুখে বেসন ব্যবহারের নিয়ম নিম্নরূপ:বেসন ব্যবহারের আগে
ত্বকের
প্রকৃতি বুঝে নিন। যেমন, শুষ্ক ত্বকের জন্য বেসনের সাথে মধু, দুধ,
অ্যালোভেরা জেল, আমন্ড অথবা কোকোনাট অয়েল মিশানো ফেসপ্যাক উপকারী। তৈলী ত্বকের
জন্য বেসনের সাথে টক দই, লেবুর রস, নিমের রস, মুলতানি মাটি মিশানো ফেসপ্যাক ভালো।
সাধারণ ত্বকের জন্য বেসনের সাথে গোলাপ জল, টমেটোর রস, কলার মিশানো ফেসপ্যাক কাজ
করে।
- বেসনের ফেসপ্যাক মাখার আগে মুখ ভালো করে পরিষ্কার করে নিন। এতে ত্বকের ময়লা দূর হবে এবং ফেসপ্যাক ত্বকের সাথে ভালো করে মিশে যাবে।
- বেসনের ফেসপ্যাক মাখার পর ১০ থেকে ২০ মিনিট অপেক্ষা করুন। এর চেয়ে বেশি সময় ফেসপ্যাক মেখে বসে থাকলে ত্বক শুষ্কভাব বাড়বে এবং নানা সমস্যা দেখা দেবে।
- ফেসপ্যাক শুকিয়ে গেলে পরিষ্কার পানি দিয়ে মুখ ধুয়ে ফেলুন। পানি দিয়ে মুখ ধুয়ে ফেলার পর একটি কমলা বা লেবুর খোসা দিয়ে মুখ মাঝে মাঝে ঘষে দিন। এতে ত্বকের পোরস বা ছিদ্র বন্ধ হবে।
- ফেসপ্যাক ব্যবহারের পর ত্বকের উপর কোনো ক্রিম বা লোশন লাগানো থেকে বিরত থাকুন। এতে ত্বকের প্রাকৃতিক তেল বাহিরে আসবে এবং ত্বককে আর্দ্র রাখবে।
- সপ্তাহে দুই থেকে তিনবার বেসনের ফেসপ্যাক ব্যবহার করুন। এতে ত্বক সুন্দর এবং স্বাস্থ্যকর থাকবে। আশা করি বুঝতে পেরেছেন।
বেসন দিয়ে ফর্সা হওয়ার উপায়
আমরা আজকের এই আর্টিকেলে প্রথমেই জেনেছি, রূপচর্চা বেসনের উপকারিতা নিয়ে
বিস্তারিত আলোচনা করেছি, এখন আমরা আলোচনা করতে যাচ্ছি। বেসন দিয়ে ফর্সা হওয়ার
উপায় নিয়ে।বেসন হল একটি ঘরোয়া উপাদান যা ত্বকের জন্য অনেক উপকারী। বেসন দিয়ে
ত্বক ফর্সা, উজ্জ্বল, মোলায়েম ও সুস্থ রাখা যায়। বেসন ত্বকের
ময়লা, কালো দাগ, ব্রণ, একনে ও অন্যান্য সমস্যা দূর করে এবং ত্বকের রঙ
উজ্জ্বল করে। বেসন দিয়ে ফর্সা হওয়ার জন্য আপনি বিভিন্ন প্রকার প্যাক বা মাস্ক
ব্যবহার করতে পারেন। এই প্যাক গুলো ঘরে বসেই তৈরি করা যায় সহজেই। চলুন জেনে নেই
কিছু কার্যকরী প্যাকের রেসিপি।বেসন ও দুধের প্যাক:এই প্যাকটি ত্বকের রঙ উজ্জ্বল
করে এবং ত্বকের আর্দ্রতা বজায় রাখে। এই প্যাকটি বানাতে হলে আপনাকে দরকার হবে
- ২ টেবিল চামচ বেসন
- ২ চা চামচ দুধ
- ১ চা চামচ লেবুর রস
প্রথমে বেসন, দুধ ও লেবুর রস একটি পাত্রে ভালো করে মিশিয়ে একটি গাঢ় পেস্ট তৈরি
করুন। তারপর এই পেস্টটি মুখে, গলায় ও হাতের উপর ভালো করে লাগিয়ে রাখুন ১৫
মিনিট। এরপর ঠাণ্ডা পানি দিয়ে মুখ ধুয়ে নিন। এই প্যাকটি সপ্তাহে দুই বার
ব্যবহার করলে আপনার ত্বক ফর্সা হবে। আশা করি বুঝতে পেরেছেন।
বেসন ও হলুদের ফেসপ্যাক জেনে নিন
বেসন ও হলুদের ফেসপ্যাক: ত্বকের জন্য একটি প্রাকৃতিক উপহার।বেসন ও হলুদ দুটি এমন
উপাদান যা আমাদের রান্নাঘরে সবসময় পাওয়া যায়। এই দুটি উপাদান নিয়ে আমরা নানা
রকমের সুস্বাদু খাবার তৈরি করি। কিন্তু আপনি কি জানেন, এই দুটি উপাদান আপনার
ত্বকের জন্য কতটা উপকারী? বেসন ও
হলুদের ফেসপ্যাক আপনার ত্বককে পরিষ্কার, উজ্জ্বল, সুস্থ ও সৌন্দর্যময় করে
তোলে। এই ফেসপ্যাক তৈরি করার পদ্ধতি ও উপকারিতা নিম্নে বর্ণনা করা হলো:বেসন ও
হলুদের ফেসপ্যাক তৈরির পদ্ধতিএ।ই ফেসপ্যাক তৈরি করার জন্য আপনার প্রয়োজন হবে
নিম্নলিখিত উপকরণগুলি
- বেসন: ২ টেবিল চামচ
- হলুদ: আধা চা চামচ
- গোলাপ জল: প্রয়োজনমতো
পদ্ধতি:একটি পাত্রে বেসন ও হলুদ মিশিয়ে নিন।এবার প্রয়োজনমতো গোলাপ জল দিয়ে
একটি ঘন পেস্ট তৈরি করুন।এই পেস্টটি মুখে সমানভাবে লাগিয়ে নিন।১৫-২০ মিনিট পর
ঠাণ্ডা পানি দিয়ে মুখ ধুয়ে ফেলুন।সপ্তাহে দুই থেকে তিনবার এই ফেসপ্যাক ব্যবহার
করুন বেসন ও হলুদের ফেসপ্যাকের উপকারিতাবেসন ও হলুদের ফেসপ্যাক আপনার
ত্বকের জন্য অনেক উপকারী। এই ফেসপ্যাকের কিছু উপকারিতা হলো:বেসন ত্বকের
অতিরিক্ত তেল দূর করে এবং ত্বকের পোরস খুলে দেয়। এটি ত্বকের ডেড সেল বা মৃত কোষ
দূর করে এবং ত্বককে পরিষ্কার করে।হলুদ একটি আয়ুর্বেদিক উপাদান, যা
অ্যান্টি-ইনফ্লেমেটরি, অ্যান্টি-ব্যাকটেরিয়াল এবং
অ্যান্টিঅক্সিডেন্ট বৈশিষ্ট্যে সমৃদ্ধ। এটি ত্বকের ব্রণ, কালো দাগ, সূর্যের
অতিবেগুনি রশ্মির ক্ষতিকর প্রভাব ও বলিরেখার উপস্থিতি রোধ করেগোলাপ জল ত্বকের
আর্দ্রতা ধরে রাখে এবং ত্বককে শীতল করে। এটি ত্বকের ফিরিং কমায় এবং ত্বককে
সুগন্ধি করে। আশা করি বুঝতে পেরেছেন।
শেষ কথা: প্রিয় পাঠক আমরা আজকের
এই আর্টিকেলে আলোচনা করেছি। রূপচর্চায় বেসনের উপকারিতা। মুখে বেসন ব্যবহারের
নিয়ম। তৈলাক্ত ত্বকের জন্য ভেসনের ফেসপ্যাক। বেসন দিয়ে ফর্সা হওয়ার উপায়।
ভেসনও হলুদের ফেসপ্যাক নিয়ে উপরে আমরা বিস্তারিত আলোচনা করেছি।
আজকেরে আর্টিকেলটি পরে আপনি অনেক কিছু জানতেও শিখতে পেরেছেন। আজকের আর্টিকেলটি
যদি আপনার ভালো লেগে থাকে। তাহলে আপনার আত্মীয় ও বন্ধুদের সাথে শেয়ার করে দিবেন
ধন্যবাদ।
মেনি মেমোরি; রি নীতিমালা মেনে কমেন্ট করুন। প্রতিটি কমেন্ট রিভিউ করা হয়।
comment url